• শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:১৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
রাজশাহীর পুঠিয়ার বিড়ালদহে মিঠুন মোল্লার উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ সারা দেশের সঙ্গে ৪ ঘণ্টা পর রাজশাহীর ট্রেন চলাচল শুরু পুঠিয়ায় উপজেলা প্রশাসন ও নজরুল ইসলাম মন্ডলের বিজ্ঞান মেলার স্টল পরিদর্শন রাজশাহীর পুঠিয়ায় পৌর আওয়ামী লীগ সভাপতি আবু বক্কর গ্রেফতার রাজশাহীর তানোরে বাসর রাতে বউ উধাও! পুঠিয়ায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্রদের লিফলেট বিতরণ রাজশাহীর বানেশ্বরে বিএনপির নতুন ওয়ার্ড কমিটর মতবিনিময় ও পরিচিতি সভা রাজশাহীর শাহমুখদুম থানা বিএনপির আহ্বায়ক সুমন, সদস্য সচিব নাসিম সুনামগঞ্জ সীমান্তে মাঠ থেকে নিজের গরু আনার সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে যুবক নিহত পুঠিয়ায় সামাজিক কর্মকান্ড ও যুবদের ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

এক সাথে দুই প্রেমিকাকে বউ করে ঘরে তুললেন রনি

সংবাদদাতা:
সংবাদ প্রকাশ: শুক্রবার, ২২ এপ্রিল, ২০২২
Prothom alo news
এক সাথে দুই প্রেমিকাকে বউ করে ঘরে তুললেন রনি

বিডি নিউজ২৩/BD News23: পঞ্চগড়ে দুই প্রেমিকাকে একসঙ্গে বিয়ে করে আলোচনায় এসেছেন রোহিনী চন্দ্র বর্মণ রনি (২৫) নামের এক যুবক। বুধবার (২০ এপ্রিল) রাতে আটোয়ারী উপজেলার বলরামপুর ইউনিয়নের লক্ষ্মীদ্বার গ্রামে এ বিয়ে সংঘটিত হয়।

রোহিনী চন্দ্র বর্মণ ওই এলাকার যামিনী চন্দ্র বর্মনের ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, বলরামপুর ইউনিয়নের গাঠিয়াপাড়া এলাকার গিরিশ চন্দ্রের মেয়ে ইতি রানীর (২০) সঙ্গে দীর্ঘদিনধরে রনির প্রেমের সম্পর্ক ছিল। ৪-৫ মাস আগে তারা মন্দিরে গিয়ে বিয়ে করেন। তবে পারিবারিক কারণে বিয়ের বিষয়টি গোপন রেখেছিলেন দুজনই। এর মধ্যে নতুন করে একই ইউনিয়নের লক্ষ্মীদ্বার গ্রামের টোনো কিশোর রায়ের মেয়ে মমতা রানীর (১৮) সঙ্গেও প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন রনি।

প্রেমের সূত্রে মমতা রানীর সঙ্গে গত ১২ এপ্রিল রাতে দেখা করতে যান রোহিনী। সেখানে দুজনকে একত্রে দেখে ফেলেন মমতার পরিবারের লোকজন। এক পর্যায়ে তাকে আটকে রেখে পরদিন বিয়ে দেন তারা।

রনির বিয়ের খবর শুনে আগের প্রেমিকা ইতি রানী বুধবার সকালে স্ত্রীর দাবি নিয়ে তার বাড়িতে গিয়ে অবস্থান নেন। রাতে তিন পরিবারের সম্মতিতে নিজ বাড়িতে আনুষ্ঠানিক ভাবে দুই প্রেমিকার সঙ্গে রনির বিয়ে সম্পন্ন করা হয়।

এ ঘটনায় প্রেমিক রোহিনী চন্দ্র বর্মণ রনির সঙ্গে কথা বলতে মোবাইল ফোনে কল দিলে তিনি কথা বলতে রাজি হননি এবং সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।

তবে রনির বাবা যামিনী চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘দুজনকে একসঙ্গে ঘরে তুলতে কারো কোনো আপত্তি ছিল না। তবে আগের বিয়েগুলোর বিষয়ে যেহেতু জানা ছিল না, তাই নতুন করে আমি আবার তাদের বিয়ের ব্যবস্থা করেছি।

ইতি রানীর বাবা গিরিশ চন্দ্র বলেন, ‘এ নিয়ে আমাদের কোনো অভিযোগ নেই। রনির বাড়িতেই আনুষ্ঠানিকভাবে বিয়েতে আমরা তিন পরিবারের লোকজন উপস্থিত ছিলাম। আমাদের কারো কোনো আপত্তি নেই

স্থানীয় ইউপি মেম্বার খয়রুল ইসলাম বলেন, ‘বিয়ের কথা শুনেছি। তবে বিয়ের বিষয়ে আমাকে কিছু বলা হয়নি। আমি এর বেশি কিছু জানি না।

এ বিষয়ে বলরামপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন বলেন, প্রথম বিয়ের বিষয়টি আমাকে জানানো হয়েছে। পরে আমার সঙ্গে আর কেউ যোগযোগ করেননি। তবে দুজনকে বিয়ে করে ঘরে তোলার কথা শুনেছি।

সংবাদটি শেয়ার করুন


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

Recent Comments

No comments to show.