• সোমবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম
রাজশাহীতে নার্সিং শিক্ষার্থীদের এবার প্রতীকি ক্লাস ও বই পড়া কর্মসূচি আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন উপলক্ষে তাহেরপুর পৌরসভায় মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গণপিটুনিতে মৃত্যু রাজশাহীতে অধ্যক্ষের সাথে নারী প্রভাষকের পরকীয়ার সময় ধরে থানায় দিল জনতা দুর্গাপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মেডিকেল প্রতিনিধিদের দৌরাত্বে অতিষ্ঠ রোগী ও স্বজনরা রাজশাহীতে বিএনপির বিরুদ্ধে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন গণঅধিকার পরিষদ ট্রাক প্রতীকে নিবন্ধন পাওয়ায় মানিকগঞ্জে আনন্দ মিছিল রাজশাহীর দুর্গাপুর প্রেসক্লাব ও সাংবাদিক সমাজের আহ্বায়ক কমিটি গঠন বাগমারার সাবেক এমপি-মেয়রের বিভিন্ন অপকর্মের বিচার চেয়ে মানববন্ধন পুঠিয়ায় হাসিনা, কাদের ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সহ ১৮১ জনের নামে হত্যা মামলা দায়ের

ভারতে পানি থেকে হঠাৎ জেগে উঠলো ১২০ বছরের পুরোনো নূরী মসজিদ

সংবাদদাতা:
সংবাদ প্রকাশ: শনিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২

বিডি নিউজ২৩: জলবায়ু পরিবর্তনের ধাক্কা লেগেছে বিশ্বজুড়ে। আবহাওয়া উষ্ণায়নের পৃথিবীতে কমে কমে যেতে শুরু করেছে পানি। তার ছোঁয়া লেগেছে ভারতের বিহার রাজ্যেও। শুকিয়ে আসতে শুরু করেছে ১৯৭৯ সালে নির্মিত একটি বাঁধে আটকে রাখা পানি। আর এতে দেখা মিলেছে ১২০ বছরের পুরোনো ছোট্ট একটি মসজিদের। ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে পানির নিচে থাকলেও তাতে মসজিদের কোনো ক্ষতি হয়নি। খবর এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।

 

গত বুধবার কাশ্মির মিডিয়া সার্ভিসের এক খবরে বলা হয়, ভারতের বিহার রাজ্যের নওয়াদা জেলার চিরাইলা গ্রামে ফুলওয়ারিয়া বাঁধের পানি খরার প্রভাবে সম্প্রতি শুকিয়ে যেতে শুরু করে। এর আগে যখন পানির স্তর কমে যেত, তখন মসজিদের গম্বুজের একটা অংশ দেখা যেত। ফলে কৌতুহল জাগলেও এটি ঠিক কী জিনিস তা অনেকেই বুঝতে পারেনি। এবার পানি পুরোপুরি শুকিয়ে যাওয়া সম্পূর্ণ মসজিদটির দেখা মেলে।

 

স্থানীয় প্রবীণরা জানান, মসজিদটি বিংশ শতকের প্রথমদিকে নির্মিত হয়। মুঘল রীতিতে নির্মিত মসজিদটির বয়স এখন প্রায় ১২০ বছর। স্থানীয়রা এ মসজিদের নাম দিয়েছিল নূরী মসজিদ। মাটি থেকে গম্বুজ পর্যন্ত মসজিদর উচ্চতা প্রায় ৩০ ফুট।

 

১৯৭৯ সালে এখানে ফুলওয়ারিয়া ড্যাম নির্মাণ শুরু হয়। সে সময় এ এলাকায় প্রচুর মুসলমান বসবাস করত। এ মসজিদে তারা নিয়মিত নামাজ আদায় করতেন। কিন্তু সরকার বাঁধ নির্মাণ শুরু করলে মুসলমানদেরকে এই জায়গা ছেড়ে উঠে যেতে হয়। সরকার পুরো জায়গাটি অধিগ্রহণ করে গ্রামবাসীকে অন্য একটি গ্রামে স্থানান্তর করে। বাঁধ নির্মাণের সময় প্রয়োজন না হওয়ায় কর্তৃপক্ষ মসজিদটির কোনো ক্ষতি করেনি।

 

বাঁধের পানি শুকিয়ে গেলেও পুরো এলাকা কাদাময় হয়ে আছে। কিন্তু এরমধ্যে কৌতুহলী মুসলমানরা কাঁদা মাড়িয়ে মসজিদে প্রবেশ করে। তারা দেখতে পান মসজিদটি পুরোপুরি অক্ষত রয়েছে। কয়েক দশক ধরে ডুবে থাকলেও কাঠামোর সামান্যতম ক্ষতি হয়নি।

সংবাদটি শেয়ার করুন


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

Recent Comments

No comments to show.