• শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
রাজশাহীতে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ, পদত্যাগ দাবি রাজশাহীর বাগমারায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধার করেছে র‌্যাব-৫ ঘুষকাণ্ডে দালালির দায়ে সাসপেন্ড হিটলার মার খেয়ে মামলা করে আপোসও করে তিনিই! পুঠিয়ায় ট্যাপেন্টাডল সহ ২ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলায় আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা পুঠিয়ায় আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পুকুরে মাছ শিকার! প্রতিহিংসার রাজনীতি নয়, দলীয় ঐক্য গড়ুন: আরিফ-শাকিল বাগমারায় আ.লীগ নেতা ও ক্যাডার আক্কাস আলী মাস্টার গ্রেফতার দখলদার হিটলার-বুলবুল গংদের আড়াই মাসে কয়েক লক্ষ টাকা ঘাপলা রাজশাহী বাঘায় গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ

রাজশাহীতে অবৈধ ২০ ক্লিনিক-ডায়াগনস্টিক বন্ধ ঘোষণা

সংবাদদাতা:
সংবাদ প্রকাশ: মঙ্গলবার, ৩০ আগস্ট, ২০২২
বিডি নিউজ
রাজশাহীতে অবৈধ ২০ ক্লিনিক-ডায়াগনস্টিক বন্ধ ঘোষণা

বিডি নিউজ২৩: ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে ওঠা অবৈধ ক্লিনিক, হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে রাজশাহীতেও অভিযান শুরু হয়েছে। 

 

মঙ্গলবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত রাজশাহী বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তরের চারটি টিম ও রাজশাহী সিভিল সার্জনের একটি টিম এ অভিযান চালায়।

 

অভিযানে রাজশাহী মহানগরীতে ১২টি এবং রাজশাহী জেলার ৯টি উপজেলায় আটটি অবৈধ প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়।

 

সংশ্লিষ্ট দপ্তর সূত্রে জানা যায়, রাজশাহীতে কতগুলো অবৈধ ক্লিনিক, হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে, তার নির্দিষ্ট কোনো তালিকা নেই। যেসব প্রতিষ্ঠান নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছে, তাদের মধ্যে যারা নিবন্ধনের শর্তের ব্যত্যয় ঘটান কিংবা নতুন করে নবায়ন করেননি; শুধু তাদের তালিকা আছে। সে অনুযায়ী অবৈধ ক্লিনিক, হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সংখ্যা প্রায় ১৬৪টি। এর মধ্যে রাজশাহীতে অভিযানে ২০টি প্রতিষ্ঠানকে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

এদিকে অভিযান চলাকালে রাজশাহী মহানগরীতে বেশকিছু প্রতিষ্ঠান তালা দিয়ে মালিকরা পালিয়ে যান বলে জানা গেছে। এমন বিড়ম্বনার কথা এর আগেও তুলে ধরেছিলেন রাজশাহী বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তর। 

 

তবে এবার যেসব প্রতিষ্ঠান তালা দিয়ে পালিয়ে গেছে তাদের অবৈধ হিসেবে গণ্য করে খুললেই আইনগত কঠোর ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন রাজশাহী সিভিল সার্জন ডা. আবু সাঈদ মোহাম্মদ ফারুক। তিনি জানান, রাজশাহীতে প্রকৃতপক্ষে অবৈধ ক্লিনিক, হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সংখ্যা কত, তার সুনির্দিষ্ট তালিকা নেই। তবে এ সংখ্যাটা ১৬৪টির কিছু কমবেশি হবে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলোর কাছে তথ্য চাওয়া হয়েছে।

 

সিভিল সার্জন আরও বলেন, অভিযান চলাকালে অনেকে আগেই টের পেয়ে প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেন। এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আমরা কঠোর হচ্ছি। এদের অবৈধ ধরে নিয়ে যখনই খুলবে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

Recent Comments

No comments to show.