• শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:৫৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
রাজশাহীর পুঠিয়ার বিড়ালদহে মিঠুন মোল্লার উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ সারা দেশের সঙ্গে ৪ ঘণ্টা পর রাজশাহীর ট্রেন চলাচল শুরু পুঠিয়ায় উপজেলা প্রশাসন ও নজরুল ইসলাম মন্ডলের বিজ্ঞান মেলার স্টল পরিদর্শন রাজশাহীর পুঠিয়ায় পৌর আওয়ামী লীগ সভাপতি আবু বক্কর গ্রেফতার রাজশাহীর তানোরে বাসর রাতে বউ উধাও! পুঠিয়ায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্রদের লিফলেট বিতরণ রাজশাহীর বানেশ্বরে বিএনপির নতুন ওয়ার্ড কমিটর মতবিনিময় ও পরিচিতি সভা রাজশাহীর শাহমুখদুম থানা বিএনপির আহ্বায়ক সুমন, সদস্য সচিব নাসিম সুনামগঞ্জ সীমান্তে মাঠ থেকে নিজের গরু আনার সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে যুবক নিহত পুঠিয়ায় সামাজিক কর্মকান্ড ও যুবদের ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

রাজশাহীতে রোদে পুড়ে নষ্ট হচ্ছে শত শত বিঘা জমির পাট ও ভুট্টা

সংবাদদাতা:
সংবাদ প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ২১ জুলাই, ২০২২
BD News23
রাজশাহীতে রোদে পুড়ে নষ্ট হচ্ছে শত শত বিঘা জমির পাট ও ভুট্টা

বিডি নিউজ২৩/BD News23: ২০ বিঘা জমিতে ভুট্টার আবাদ করেছেন কালীদাশখালী চরের কামরুল ইসলাম । তার আবাদ করা জমির অধিকাংশ ভুট্টা রোদে পুড়ে নষ্ট হয়ে গেছে। তিনি বলেন, আবাদে এবার খরচ উঠবে না। খরায় সর্বনাশ হয়ে গেছে।

 

রাজশাহীর বাঘায় পদ্মার চরে রোদে পুড়ে নষ্ট হচ্ছে শত শত বিঘা জমিতে আবাদ করা পাট ও ভুট্টা। ভালো দামের আশায় পাট ও ভুট্টার আবাদ বাড়লেও পানির অভাবে মাথায় হাত পড়েছে চাষিদের।

 

কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর সুত্রে জানা গেছে,উপজেলায় চার হাজার ৫৬৫ হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ করা হয়েছে। এর মধ্যে পদ্মার চরেই আবাদ হয়েছে প্রায় ৩ হাজার হেক্টর। উপজেলায় ১১৭ হেক্টর ভুট্টার আবাদের মধ্যে পদ্মার চরে আবাদ হয়েছে ৫০ হেক্টর।

 

চাষিরা জানান,বছরে তিনবার ভুট্টার আবাদ হয়। বিঘাপ্রতি উৎপাদন হয় ২৫-৩০ মণ । এক বিঘা জমিতে পাট উৎপাদন হয় ১০-১২ মণ । পাট চাষে বিঘা প্রতি খরচ হয় ৮-১০ হাজার টাকা। ভূট্টাচাষে বিঘাপ্রতি খরচ হয় প্রায় ৮ হাজার টাকা । একবার সেচ দিলে বিঘাপ্রতি খরচ হয় এক হাজার টাকা।

 

সোমবার (১৮জুলাই) সরেজমিন পদ্মার চরে গিয়ে দেখা যায়, শতশত বিঘা জমিতে আবাদ করা পাট ও ভুট্টা রোদে পুড়ে নষ্ট হয়ে গেছে। কোথাও কোন পানি নেই যেখানে চাষিরা পাট জাগ দিয়ে ফসল রক্ষা করবেন। যার ফলে খরায় পুড়ে ক্ষেতেই নষ্ট হচ্ছে আবাদি ফসল। ভাড়া করা গর্তে পাট জাগ দিলে লোকসান ঘুনতে হবে চাষিদের ।

 

উপজেলা কৃষি কার্যালয়ের কৃষি অফিসার শফিউল্লাহ সুলতান বলেন, দীর্ঘদিন থেকে এলাকায় বৃষ্টি না থাকায় মাঠে রোপণ করা পাট ও ভুট্টা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এখন পাট জাগ দেওয়ার জন্য বৃষ্টির প্রয়োজন। কিন্তু পাট জাগ দেওয়ার পানির সংকটে পড়েছেন কৃষকরা। সেচের পানিতে পাট জাগ দিতে গেলে চাষিদের অনেক টাকা খরচ হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

Recent Comments

No comments to show.