• মঙ্গলবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৪:৪৩ অপরাহ্ন
Headline
সরকারের উন্নয়ন তুলে ধরে পুঠিয়া দুর্গাপুরে গনসংযোগ করলেন মুনি পুঠিয়ার ইউনিয়ন ভূমি অফিসগুলো যেনো ঘুষের স্বর্গ রাজ্য, ছাড় পায় না ভিক্ষুকও রংপুরে উইঘুর মুসলিম নির্যাতন ও চীনের আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন নরসিংদীতে পরিক্ষা শেষে আর বাড়ি ফেরা হলো না এক এইচএসসি পরিক্ষার্থীর ফ্রিল্যান্সারদের ওপর কোনো কর আরোপ করা হয়নি: জুনাইদ আহমেদ পলক বাগমারায় এক আনসার ও তার ভাতিজা হেলালের অত্যাচারে অতিষ্ঠ গ্রামবাসি বিদেশ যেতে হলে খালেদা জিয়াকে আবার জেলে যেতে হবে, কোর্টে যেতে হবে হোটেলে ভাত খেয়ে ৩ লাখ টাকা বিল বাকি ছাত্রলীগ নেতার, থানায় অভিযোগ পাকিস্তানের বেলুচিস্তানে ঈদে মিলাদুন্নবীর জশনে জুলুসে বোমা হামলায় ৫০ অধিক নিহত প্রদেশটিতে ৩ দিনের শোক ঘোষণা করা হয়েছে। নিহতের সংখ্যা আরো অনেক বাড়তে পারে…. রাজশাহীর পুঠিয়ায় নানান আয়োজনে প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন পালন

পানি ভবনে জনপ্রতি প্রায় দেড় টন এসি, টয়লেটেই ১১৮টি

Reporter Name
Update : মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই, ২০২২
Pani bobon
পানি ভবনে জনপ্রতি প্রায় দেড় টন এসি, টয়লেটেই ১১৮টি

বিডি নিউজ২৩/BD News23: দেশে যখন চলছে ব্যাপক রকম বিদ্যুৎ ঘাটতি, ঠিক সেই মুহূর্তে সব বিলাসিতাই যেনো হার মেনেছে পানি ভবনের কর্মকর্তা কর্মচারীদের কাছে। সরকারের বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের নীতি ঘোষণার পর যে কয়েকটি আলোচনার জন্ম দিয়েছে তার মধ্যে অন্যতম পানি ভবন।

 

পানি ভবনে কাজ করা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের গড়ে মাথাপিছু এক টনেরও বেশি এসি ব্যবহার করে। রাজধানী ঢাকার পান্থপথ এলাকায় ২০২০ সালে নির্মিত হয় পানি ভবন, ১২ তলা বিশিষ্ট এই অত্যাধুনিক ভবনটিতে শুধুমাত্র টয়লেটেই ব্যবহার করা হয় ১১৮ টি এসি। পানি উন্নয়ন বোর্ডের নিজস্ব নকসায় এই ভবনটি তৈরি করা হয়েছিল। সময় লেগেছিল প্রায় পাঁচ বছরের কাছাকাছি। রয়েছে বিশাল অডিটোরিয়াম, হেলিপ্যাড, সোলার প্যানেল ব্যবস্থা।

 

বিশাল এই ভবনটিতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কাভারেজ করার জন্য দরকার পড়ে ২৪০০ টন এসির। ২৪০০ টন এসির বিপরীতে ভবনটিতে কাজ করেন দুই হাজার কর্মকর্তা কর্মচারী। গড় এভারেজে মাথাপিছু এক টনের বেশি এসি ব্যবহার করেন সেখানে কাজ করা কর্মরত কর্মকর্তা কর্মচারীগণ।

 

গত বছর পানি ভবনের জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ড বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেন দুই কোটি ৭১ লাখ টাকা।

 

এদিকে দুপুরের পর সাংবাদিকরা পানিভবনে গেলে এসিড ঠান্ডা বাতাসের অস্তিত্ব মেলে। তবুও সেখানে কর্মরত কর্মকর্তাগণ বলছেন তারা বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। তাহলে ঠান্ডা এসির হাওয়া কোথায় থেকে আসছে খুব সহজেই অনুমেয় করা যায় যে এসি বন্ধ হয়নি।

 

মোঃ আব্দুল মতিন সরকার, প্রধান প্রকৌশলী কেন্দ্রীয় অঞ্চল বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড ঢাকা তিনি বলেন, আমরা আমাদের ঘরে কোন প্রকার পর্দা লাগায়নি যাতে করে আলো বাতাস আমাদের রুমের ভিতর ঢুকতে পারে এবং তা যেন পরিবার পর্যন্ত পৌঁছায়। সরকারের বিদ্যুৎ সাশ্রয় পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করার জন্য কাজ করে যাচ্ছি আমরা।

 

এদিকে বিশেষজ্ঞরা বলছেন কোন ভবনে কি পরিমাণ এসি এবং বিদ্যুৎ ব্যবহার করার প্রয়োজন তা আগে থেকেই নির্ধারণ করা গেলে দেশের প্রতিটি জায়গায় বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন। কোন ভবনে কি পরিমান বিদ্যুৎ ব্যবহার করা যাবে তার সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রয়োজন তাহলে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের পরিকল্পনা খুব বেশি সফল হবে এমন তো ভাবছেন অনেকেই।

সংবাদটি শেয়ার করুন


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

Recent Comments

No comments to show.