• সোমবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:৩২ অপরাহ্ন
শিরোনাম
রাজশাহীতে নার্সিং শিক্ষার্থীদের এবার প্রতীকি ক্লাস ও বই পড়া কর্মসূচি আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন উপলক্ষে তাহেরপুর পৌরসভায় মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গণপিটুনিতে মৃত্যু রাজশাহীতে অধ্যক্ষের সাথে নারী প্রভাষকের পরকীয়ার সময় ধরে থানায় দিল জনতা দুর্গাপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মেডিকেল প্রতিনিধিদের দৌরাত্বে অতিষ্ঠ রোগী ও স্বজনরা রাজশাহীতে বিএনপির বিরুদ্ধে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন গণঅধিকার পরিষদ ট্রাক প্রতীকে নিবন্ধন পাওয়ায় মানিকগঞ্জে আনন্দ মিছিল রাজশাহীর দুর্গাপুর প্রেসক্লাব ও সাংবাদিক সমাজের আহ্বায়ক কমিটি গঠন বাগমারার সাবেক এমপি-মেয়রের বিভিন্ন অপকর্মের বিচার চেয়ে মানববন্ধন পুঠিয়ায় হাসিনা, কাদের ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সহ ১৮১ জনের নামে হত্যা মামলা দায়ের

২৬ মণ সরকারি নতুন বই ভাঙ্গারির দোকানে বিক্রি করলো প্রধান শিক্ষিকা

সংবাদদাতা:
সংবাদ প্রকাশ: রবিবার, ১০ জুলাই, ২০২২
২৬ মণ সরকারি নতুন বই ভাঙ্গারির দোকানে বিক্রি করলো প্রধান শিক্ষিকা
গোপালগঞ্জে ২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেন সরকারি বই। ২৬ মণ সরকারি নতুন বই ভাঙ্গারির দোকানে বিক্রি করলো প্রধান শিক্ষিকা

গোপালগঞ্জে ২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেন সরকারি বই। ২৬ মণ সরকারি নতুন বই ভাঙ্গারির দোকানে বিক্রি করলো প্রধান শিক্ষিকা

 

বিডি নিউজ২৩: গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে মাধ্যমিক স্তরের প্রায় ২৬ মণ সরকারি নতুন বই কেজি দরে ভাঙাড়ির দোকানে বিক্রি করা হয়েছে। উপজেলার জলিরপাড় ইউনিয়নের কলিগ্রাম মনিমোহন আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা মিনতি বৈদ্যের বিরুদ্ধে বই বিক্রির অভিযোগ উঠেছে।

 

বৃহস্পতিবার বিকালে কলিগ্রাম ভাঙাড়ি ব্যবসায়ী আশুতোষ বালার কাছে ২০২১ ও ২০২০ সালের বইগুলো বিক্রি করা হয়। এই দুই সালের প্রায় ২৬ হাজার টাকার বই বিক্রি করা হয়েছে।

 

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা মিনতি বৈদ্য বই বিক্রির কথা স্বীকার বলেন, আমি বই বিক্রি করেছি। তবে এখন ফেরত নিয়ে আসব।

 

স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার বিকালে প্রধান শিক্ষিকা মিনতি বৈদ্য মাধ্যমিক স্তরের ২০২১ ও ২০২০ সালের ষষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণির ২৬ মন নতুন বই ভাঙাড়ি ব্যবসায়ী আশুতোষ বালার দোকানে ২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেন। পরে স্থানীয়রা টের পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে বিষয়টি জানান। পরে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বইগুলো ওই বিদ্যালয়ে হেফাজতে রাখার জন্য প্রধান শিক্ষিকাকে নির্দেশ

 

দেন।ভাঙাড়ি ব্যবসায়ী আশুতোষ বালা বলেন, মনিমোহন আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা মিনতি বৈদ্যের কাছ থেকে বইগুলো কিনেছি। মুকসুদপুর উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো. সাহাদাত হোসেন মোল্লা বলেন, আমি আপাতত বইগুলো বিদ্যালয়ে হেফাজতে রাখার জন্য প্রধান শিক্ষিকাকে নির্দেশ দিয়েছি। পরে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মুকসুদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. যোবায়ের রহমান রাশেদ বলেন, আমি বিষয়টি জেনে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বলেছি।

সংবাদটি শেয়ার করুন


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

Recent Comments

No comments to show.