• মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:২০ অপরাহ্ন
Headline
গোদাগাড়ীতে ১ কেজি হেরোইনসহ ১ জনকে গ্রেপ্তার করে জেলা ডিবি পুলিশ নির্বাচন ঘিরে বেড়েছে দাগি সন্ত্রাসীদের আনাগোনা, কিশোর গ্যাংও সক্রিয় গরিবদের আরো ভালোভাবে সহায়তা করতে ইউপি নির্বাচন করতে চান রাহিমা বেগম দেশের সব থানার ওসি ও ইউএনও’দের বদলির নির্দেশ ফিতা কাটার বিনিময়ে ভাল একটা পারিশ্রমিক পাই: অপু বিশ্বাস পুঠিয়া-দু্র্গাপুরে স্বতন্ত্র ৩ প্রার্থী সহ, ৯ জনের মনোনয়নপত্র দাখিল রাজশাহীর দুর্গাপুরে চাইনিজ কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা রাজশাহীর পুঠিয়ায় নেতা-কর্মী সঙ্গে নিয়ে মনোনয়ন জমা দিলেন দারা রাজশাহীর পুঠিয়ায় নেতা-কর্মী সঙ্গে নিয়ে মনোনয়ন জমা দিলেন দারা রাজশাহীতে আদালত চত্বর সহ দু-দফা ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা

২৬ মণ সরকারি নতুন বই ভাঙ্গারির দোকানে বিক্রি করলো প্রধান শিক্ষিকা

Reporter Name
Update : রবিবার, ১০ জুলাই, ২০২২
২৬ মণ সরকারি নতুন বই ভাঙ্গারির দোকানে বিক্রি করলো প্রধান শিক্ষিকা
গোপালগঞ্জে ২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেন সরকারি বই। ২৬ মণ সরকারি নতুন বই ভাঙ্গারির দোকানে বিক্রি করলো প্রধান শিক্ষিকা

গোপালগঞ্জে ২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেন সরকারি বই। ২৬ মণ সরকারি নতুন বই ভাঙ্গারির দোকানে বিক্রি করলো প্রধান শিক্ষিকা

 

বিডি নিউজ২৩: গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে মাধ্যমিক স্তরের প্রায় ২৬ মণ সরকারি নতুন বই কেজি দরে ভাঙাড়ির দোকানে বিক্রি করা হয়েছে। উপজেলার জলিরপাড় ইউনিয়নের কলিগ্রাম মনিমোহন আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা মিনতি বৈদ্যের বিরুদ্ধে বই বিক্রির অভিযোগ উঠেছে।

 

বৃহস্পতিবার বিকালে কলিগ্রাম ভাঙাড়ি ব্যবসায়ী আশুতোষ বালার কাছে ২০২১ ও ২০২০ সালের বইগুলো বিক্রি করা হয়। এই দুই সালের প্রায় ২৬ হাজার টাকার বই বিক্রি করা হয়েছে।

 

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা মিনতি বৈদ্য বই বিক্রির কথা স্বীকার বলেন, আমি বই বিক্রি করেছি। তবে এখন ফেরত নিয়ে আসব।

 

স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার বিকালে প্রধান শিক্ষিকা মিনতি বৈদ্য মাধ্যমিক স্তরের ২০২১ ও ২০২০ সালের ষষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণির ২৬ মন নতুন বই ভাঙাড়ি ব্যবসায়ী আশুতোষ বালার দোকানে ২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেন। পরে স্থানীয়রা টের পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে বিষয়টি জানান। পরে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বইগুলো ওই বিদ্যালয়ে হেফাজতে রাখার জন্য প্রধান শিক্ষিকাকে নির্দেশ

 

দেন।ভাঙাড়ি ব্যবসায়ী আশুতোষ বালা বলেন, মনিমোহন আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা মিনতি বৈদ্যের কাছ থেকে বইগুলো কিনেছি। মুকসুদপুর উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো. সাহাদাত হোসেন মোল্লা বলেন, আমি আপাতত বইগুলো বিদ্যালয়ে হেফাজতে রাখার জন্য প্রধান শিক্ষিকাকে নির্দেশ দিয়েছি। পরে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মুকসুদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. যোবায়ের রহমান রাশেদ বলেন, আমি বিষয়টি জেনে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বলেছি।

সংবাদটি শেয়ার করুন


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

Recent Comments

No comments to show.