• সোমবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম
রাজশাহীতে নার্সিং শিক্ষার্থীদের এবার প্রতীকি ক্লাস ও বই পড়া কর্মসূচি আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন উপলক্ষে তাহেরপুর পৌরসভায় মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গণপিটুনিতে মৃত্যু রাজশাহীতে অধ্যক্ষের সাথে নারী প্রভাষকের পরকীয়ার সময় ধরে থানায় দিল জনতা দুর্গাপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মেডিকেল প্রতিনিধিদের দৌরাত্বে অতিষ্ঠ রোগী ও স্বজনরা রাজশাহীতে বিএনপির বিরুদ্ধে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন গণঅধিকার পরিষদ ট্রাক প্রতীকে নিবন্ধন পাওয়ায় মানিকগঞ্জে আনন্দ মিছিল রাজশাহীর দুর্গাপুর প্রেসক্লাব ও সাংবাদিক সমাজের আহ্বায়ক কমিটি গঠন বাগমারার সাবেক এমপি-মেয়রের বিভিন্ন অপকর্মের বিচার চেয়ে মানববন্ধন পুঠিয়ায় হাসিনা, কাদের ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সহ ১৮১ জনের নামে হত্যা মামলা দায়ের

চোরাই মোবাইলের IMIE বদল করে বিক্রি করায় ৩ বছরের জেল

সংবাদদাতা:
সংবাদ প্রকাশ: মঙ্গলবার, ৫ জুলাই, ২০২২
BD News23
তিনি মোবাইলের আইএমইআই বদল করে বিক্রি করতেন চোরাই মোবাইল ফোন। এতে হারিয়ে যাও ফোন খুজে পেতে বেগ পেতে হতো পুলিশের। রাজশাহীর আদালত জেল দিয়েছেন ৩ বছর...More

তিনি মোবাইলের আইএমইআই বদল করে বিক্রি করতেন চোরাই মোবাইল ফোন। এতে হারিয়ে যাও ফোন খুজে পেতে বেগ পেতে হতো পুলিশের। রাজশাহীর আদালত জেল দিয়েছেন ৩ বছর…More

 

মহানগর প্রতিনিধি: বিডি নিউজ২৩/BD News23: চোরাই মোবাইল সেটের আইএমইআই নম্বর পরিবর্তন করে বিক্রির দায়ে রাজশাহীর আদালত এক ব্যক্তিকে তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে সেই সাথে তাকে এক লাখ টাকা জরিমানাও করা হয়েছে। জরিমানার টাকা পরিশোধ না করলে শাস্তি হিসেবে আরও তিন মাসের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।

 

মঙ্গলবার সকালে রাজশাহীর সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক জিয়াউর রহমান এ রায় দিয়েছেন। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন বগুড়ার কাহালু উপজেলার পাতাঞ্জ গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে মিজানুর রহমান (৩২) । বগুড়ার দুপচাঁচিয়ার তালোড়া বাজারে ‘মিজান মোবাইল সার্ভিসিং’ নামে তার সার্ভিসিংয়ের দোকান আছে।

 

রাজশাহী সাইবার ট্রাইব্যুনালের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ইসমত আরা জানান, মিজানুর রহমান তার দোকানে আইএমইআই নম্বর পরিবর্তনের বিশেষ ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্র ‘মিরাক্কেল বক্স’ ব্যবহার করতেন। এটির মাধ্যমে তিনি চোরাই মোবাইলের আইএমইআই নম্বর পরিবর্তন করে দিয়ে বিক্রি করতেন। ফলে চোরাই করা মোবাইলগুলো আর শনাক্ত করা সম্ভব হতো না।

 

মামলার সুত্র থেকে জানা যায়, মিজানুরের এ কর্মকাণ্ডের তথ্য পেয়ে ২০১৮ সালের ৬ নভেম্বর দুপচাঁচিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবদুস সালাম অভিযান চালান। এ সময় তিনি মিরাক্কেল বক্স, দুটি মোবাইল ফোন ও কম্পিউটারসহ মিজানুরকে গ্রেপ্তার করেন। তার বিরুদ্ধে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে একটি মামলা করেন এসআই আবদুস সালাম। পরবর্তীতে আদালতে মামলার অভিযোগপত্র দাখিল হলে অভিযুক্ত মিজানুরের বিচার শুরু হয়।

 

বিচার চলাকালে ১২ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যে মিজানুরের বিরুদ্ধে আনিত  অভিযোগ প্রমাণিত হয়। অভিযোগ প্রমাণের ভিত্তিতে  আদালত তাকে দোষী সাব্যস্ত করে এ রায় দিয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন। পরে তাকে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

Recent Comments

No comments to show.