• সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ০৯:৩১ অপরাহ্ন
শিরোনাম
আত্মগোপনে থাকা নেতার অপহরন মামলায় ব্যবসায়ী কারাগারে রাজশাহীর পুঠিয়ায় জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মবার্ষিকী পালিত রাজশাহীর পুঠিয়ার বিড়ালদহে মিঠুন মোল্লার উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ সারা দেশের সঙ্গে ৪ ঘণ্টা পর রাজশাহীর ট্রেন চলাচল শুরু পুঠিয়ায় উপজেলা প্রশাসন ও নজরুল ইসলাম মন্ডলের বিজ্ঞান মেলার স্টল পরিদর্শন রাজশাহীর পুঠিয়ায় পৌর আওয়ামী লীগ সভাপতি আবু বক্কর গ্রেফতার রাজশাহীর তানোরে বাসর রাতে বউ উধাও! পুঠিয়ায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্রদের লিফলেট বিতরণ রাজশাহীর বানেশ্বরে বিএনপির নতুন ওয়ার্ড কমিটর মতবিনিময় ও পরিচিতি সভা রাজশাহীর শাহমুখদুম থানা বিএনপির আহ্বায়ক সুমন, সদস্য সচিব নাসিম

মোহাম্মদ (সাঃ) এর জীবনের শেষ মূহুর্ত কেমন ছিলো

সংবাদদাতা:
সংবাদ প্রকাশ: শুক্রবার, ১৭ জুন, ২০২২
Prothom alo news
মোহাম্মদ (সাঃ) এর জীবনের শেষ মূহুর্ত কেমন ছিলো

বিডি নিউজ২৩/BD News23ঃ মোহাম্মদ (সাঃ) এর জীবনের শেষ মূহুর্ত চলছে। হঠাৎ সেখানে একজন লোক এসে বললেন, সালাম’

 

আমি কি ভিতরে আসতে পারি। ফাতিমা (রাঃ) বললেন, দুঃখিত আমার পিতা খুবই অসুস্ত।- ফাতিমা (রঃ) দরজা বন্ধ করে রাসূলের কাছে গেলেন। মুহাম্মদ (সাঃ) বললেন, কে সেই লোক? ফাতিমা বললেন, এই প্রথম আমি তাকে দেখেছি। আমি তাকে চিনি না। শুনো ফাতিমা ,সে হচ্ছে আমাদের এই ছোট্ট জীবনের অবসানকারী ফেরেশতা আজরাইল।

 

এটা শুনে ফাতিমার অবস্থা তখন, ক্রন্দনরত, বোবার মতো হয়ে গিয়েছে। রাসূল (সাঃ) বললেন, হে জিবরাঈল, আমার উম্মতের কি হবে? আমার উম্মতের নাজাতের কি হবে?

জিবরাঈল (আঃ) বললেন, হে রাসুল আপনি চিন্তা করবেন না, আল্লাহ ওয়াদা করেছেন আপনার, উম্মতের নাজাতের জন্যে। মৃত্যুর ফেরেশতা ধীরে ধীরে রাসূলের কাছে এলেন, জান কবজ করার জন্যে।

 

মালাইকাত মউত আজরাইল, আরো কাছে এসে ধীরে ধীরে, রাসূলের জান কবজ করতে থাকলেন। পাশে দাঁড়িয়ে থাকা জিব্রিলকে রাসূলব ললেন ঘোঙানির সাথে,ওহ জিবরাঈল এটা কেমন বেদনা, দায়ক জান কবজ করা। ফাতিমা (রাঃ) তার চোখ বন্ধ করে ফেললেন, আলী (রাঃ) তার দিকে উপুড় হয়ে বসলেন, জিবরাঈল তার মুখটা উল্টা দিকে ফিরিয়ে নিলেন। রাসুল (সঃ) বললেন, হে জিবরাঈল তুমি মুখটা উল্টা দিকে ঘুরালে কেন, আমার প্রতি তুমি বিরক্ত?

 

জিবরাঈল বললেন, হে রাসূলুল্লাহ সাকারাতুল মউতের অবস্থায় আমি আপনাকে কিভাবে দেখে সহ্য করতে পারি।- ভয়াবহ ব্যাথায় রাসূল ছোট্ট একটা গোঙানি দিলেন। রাসূলুল্লাহ বললেন, হে আল্লাহ সাকারাতুল মউতটা (জানকবজের সময়) যতই ভয়াবহ হোক, সমস্যা নেই,আমাকে সকল ব্যথা দাও আমি

বরণ করবো, কিন্তু আমার উম্মাহকে ব্যথা দিওনা।

 

রাসূলের শরিরটা ধীরে ধীরে ঠান্ডা হয়ে আসতে লাগলো।তার পা, বুক কিছুই নড়ছে না এখন আর।রাসূলের চোখের পানির সাথে তার ঠোঁটটা কম্পিত ছিলো, তিনি কিছু বলবেন মনে হয়। আলি (রাঃ) তার কানটা রাসূলের মুখের কাছে নিয়ে গেলো। রাসূল বললেন, নামাজ কায়েম করো এবং, তোমাদের মাঝে থাকা দূর্বলদের

যত্ননাও। রাসূলের ঘরের বাইরে চলছে কান্নার

আওয়াজ, সাহাবীরা একজন আরেক জনকে

জড়িয়ে ধরে উচ্চস্বরে কান্নারত। আলী (রাঃ) আবার তার কানটা, রাসূলের মুখের কাছে ধরলো।

 

রাসূল চোখ ভেজা অবস্থায় বলতে থাকলেন, ইয়া উম্মাতি, ইয়া উম্মাতি, ইয়া উম্মাতি, আল্লাহ আমাদের সবার মাঝে বুঝ, দান করুন। আমিন

 

(তথ্য-উপাথ্য সংগ্রহীত) ভুল থাকলে দয়া কর ধরিয়ে দিবন। আমরা সংশোধন করবো।

সংবাদটি শেয়ার করুন


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

Recent Comments

No comments to show.