মোহাম্মদ ইমাম হোসাইন চিফ এডিটরঃ (বিডি নিউজ২৩ঃ) যশোর শহরের আওয়ামী লীগ ও যুবলীগসহ ৭ নেতার বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। এদিকে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাবাসীর দাবি পুলিশের কয়েকটি টিম এসে গভীর রাতে এসব নেতাকর্মীদের বাসায় ব্যাপকহারে ভাঙচুর করা হয়েছে। বিডি নিউজ২৩//
এছাড়াও গত সোমবার আরও একটি ঘটনা ঘটে। স্থানীয় এক শহীদ মিনারে সাদা পোশাকে এক পুলিশের কনস্টেবল একজন মেয়ের সাথে গল্প করছিলেন এ সময় পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান ওই কনস্টেবল কে তুলে নিয়ে গিয়ে মারধরের অভিযোগ ওঠে। বিডি নিউজ২৩//
এছাড়াও যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আব্দুল খালেক তিনি বলেন, আমার বাড়িতে আজ রাতের আধারে পুলিশের কয়েকটি টিম এসে বেলকুনিতে ঢুকে সব কিছু ভাঙচুর করে ফেলে। সিসি ক্যামেরা ভাঙচুর করে ফেলে রেখে যায় এবং অকথ্য ভাষায় পুলিশের ওই টিমগুলো আমাকে গালাগালি করে চলে যায়। বিডি নিউজ২৩//
এ ছাড়াও স্থানীয়, একজন পৌর সবার কাউন্সিলর এবং যশোর পৌরসভা সাত নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের নেতা, গোলাম মোস্তফা তিনি সাংবাদিকদের বলেন, আমি হলাম এই পৌরসভার নির্বাচিত একজন প্রতিনিধি আর আমার সাথে পুলিশের এমন আচরণ তাহলে আমরা কোন দেশে কিভাবে বসবাস করছি। এমনটাই অভিযোগ করে বসেছেন ওই এলাকার মানুষজনরা। বিডি নিউজ২৩//
এদিকে, এদিকে পুলিশ সুপার মোঃ আশরাফ হোসেন দাবি করে বলেন, কোনভাবেই পুলিশ এসব ভাংচুরের সাথে জড়িত নয়। যারা পুলিশ কনস্টেবল কে ধরে মারধর করেছে সেসব আসামীদেরকে ধরতে গিয়েছিল এতোটুকুই জানি, আর কোনোভাবেই পুলিশ কারো বাড়ির সিসি ক্যামেরা ভাঙতে পারে না। এমনটাই বলছিলেন পুলিশ সুপার মোঃ আশরাফ হোসেন। বিডি নিউজ২৩//

